প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ পদ সংখ্যা ৪৫,০০০ টি

প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ পদ সংখ্যা ৪৫,০০০ জন এই বিজ্ঞপ্তিটি ১৯ অক্টোবর ২০২০ তারিখে প্রকাশ হয়েছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার শিক্ষা মন্ত্রণালয় অধীন থেকে এই চাকরির খবর প্রকাশ হয়। চাকরি প্রত্যাশিদের জন্য এটি একটি সু খবর। সরকারী প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ বাংলাদেশের সরকারি জবের একটি অন্যতম। সরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক চাকরি মানেই স্মার্ট এবং আকর্ষণীয়। তাই চাকরি পেতে সরকারী মাধ্যমিক এ শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখে আবেদন করুন।

বিদ্যালয় হচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠান বা সংগঠন। এটি মূলত শিক্ষাদানের কেন্দ্র। যেখানে শিক্ষক এর তত্ত্বাবধানে শিক্ষার্থী পাঠ্যপুস্তক এর মাধ্যমে জ্ঞানলাভ করে থাকে। সব সময়ই দালানকোঠায় আবদ্ধ হবে এমন নয়। একজন শিক্ষক কিছু পরিমাণ শিক্ষার্থী ও শিক্ষাসহায়ক পরিবেশই হবার জন্য যথেষ্ট। নির্দিষ্ট পাঠক্রমের অধীনে পরিচালিত হয়। পঠনের জন্য নির্ধারিত পাঠ্যপুস্তক থাকে। প্রথম শ্রেণী থেকে শুরু হয়। তবে প্লেগ্রুপ, নার্সারি, কেজি ইত্যাদিকে প্রিস্কুল পঠন হিসেবে গ্রহণ করা হয়। এসব পাঠদানও এটির অন্তর্ভুক্ত ধরা হয়।

সকল পাঠসহায়ক পরিবেশকে বোঝায় বলে স্কুল, কলেজ, সবকিছুর সাধারণ নামই বিদ্যালয়। সাধারণ্যের কাছে বিদ্যালয় শুধুমাত্র প্রথম শ্রেণী থেকে বা প্রাক-বিদ্যালয় থেকে পঞ্চম। অথবা দশম শ্রেণী পর্যন্ত পাঠদানের প্রতিষ্ঠান হিসেবে গণ্য হয়।এটি সাধারণত জ্ঞান বিতরণ করে। ব্যবহারিক জ্ঞান বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানও বিদ্যালয় হতে পারে। ও বিভিন্ন ট্রেনিং ইনস্টিটিউটও বিদ্যালয় হিসেবে গণ্য হতে পারে। বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই তাত্ত্বিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক। তাই প্রাথমিক শিক্ষা গমনও প্রাথমিক শ্রেণীতে বাধ্যতামূলক। প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ নিচে দেখুন।

প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা হবে এপ্রিল ২০২২ শে

শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২০

আবেদন শুরুঃ ২৫ অক্টোবর ২০২০ (সকাল ১০:৩০)
আবেদন শেষঃ ২৪ নভেম্বর ২০২০ (রাত ১১:৫৯)
ফিঃ সার্ভিস চার্জসহ ১১০ টাকা
পদ সংখ্যাঃ ৩২,৫০০ টি
বিজ্ঞপ্তিটি ডাউনলোড করুন

অনলাইনে আবেদন করুন

প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২০

Primary Assistant Teacher Job Circular 2020

নতুন চাকরির খবর সমূহ

পরিচ্ছেদসমূহ

শব্দগত গঠন
গঠন
অনুষঙ্গ

পাঠদান ও বিদ্যার্জনে যে উপাদানগুলো ব্যবহৃত

অনলাইন
তথ্যসূত্র

শব্দগত গঠন

“বিদ্যা” (জ্ঞান) এবং “আলয়” (আগার বা স্থান) এর সহযোগে বিদ্যালয় শব্দটি গঠিত। যা বিদ্যা বিতরণ এবং গ্রহণের স্থান বা আগার হিসেবেই পরিচিত।

বিদ্যালয়ের গঠন

সাধারণত বিদ্যালয়ের একটি বা একাধিক ভবন থাকে। ভবনবিহীন অনেক বিদ্যালয় ভারত, বাংলাদেশসহ আফ্রিকার অনেক দেশে পরিচালিত হয়ে থাকে। ভবন সমৃদ্ধ বিদ্যালয়ে যেসকল বিষয় পরিলক্ষিত হয়ে থাকে।

উল্লেখযোগ্য বিদ্যালয় গুলো

বাংলাদেশের সকল বিদ্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয় সকলের সুবিধায় নিচে কিছু বিদ্যলয়ের নাম প্রকাশ করা হয়েছে।

ঢাকা বিভাগের কলেজ গুলো

ঢাকা কলেজ ১৮৪১ নিউমার্কেট, মিরপুর রোড, ধানমন্ডি ঢাকা
ইডেন মহিলা কলেজ ১৮৭৩ আজিমপুর ঢাকা
কবি নজরুল সরকারী কলেজ ১৮৭৪ ঢাকা
সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ ১৯১৮ ফরিদপুর
সরকারী হরগঙ্গা কলেজ ১৯৩৮ মুন্সিগঞ্জ সদর মুন্সিগঞ্জ মুন্সিগঞ্জ
দেবেন্দ্র কলেজ ১৯৪২ তেরশ্রী, ঘিওর মানিকগঞ্জ সদর মানিকগঞ্জ জেলা
বাঙলা কলেজ ১ অক্টোবর ১৯৬২ দারুসালাম সড়ক মিরপুর ঢাকা (ইত্যাদি)

রাজশাহী বিভাগের কলেজ সমূহ

রাজশাহী কলেজ ১৮৭৩ বোয়ালিয়া-দরগাহ্ পাড়া রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন রাজশাহী
এডওয়ার্ড কলেজ পাবনা ১৮৯৮ পাবনা সদর পাবনা জেলা
ইসলামিয়া সরকারি কলেজ, সিরাজগঞ্জ ১৯২১ সিরাজগঞ্জ সদর সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা সিরাজগঞ্জ জেলা
আদিনা ফজলুল হক সরকারি কলেজ ১৯৩৮ দাদনচক শিবগঞ্জ চাঁপাইনবাবগঞ্জ
সরকারি আজিজুল হক কলেজ ১৯৩৯ কামারগারি বগুড়া
সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজ ১৯৪০ সিরাজগঞ্জ সদর সিরাজগঞ্জ
নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ ১৯৫৪ কাঁঠালবাগিচা চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভা চাঁপাইনবাবগঞ্জ (ইত্যাদি)

চট্টগ্রাম বিভাগের কলেজ সমূহ

চট্টগ্রাম কলেজ ১৮৬৯ কলেজ রোড, চকবাজার চট্টগ্রাম
সরকারি হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজ ১৮৭৪ কলেজ রোড,চকবাজার চট্টগ্রাম
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ ২৪ নভেম্বর ১৮৯৯ কুমিল্লা
ফেনী সরকারী কলেজ ১৯২২ কলেজ রো ফেনী
স্যার আশুতোষ সরকারি কলেজ ১৯৩৯ বোয়ালখালী উপজেলা চট্টগ্রাম
চাঁদপুর সরকারি কলেজ ১৫ জুন ১৯৪৬ কলেজ রোড, নাজিরপাড়া চাঁদপুর
সরকারি কমার্স কলেজ, চট্টগ্রাম ১৯৪৭ পাঠানটুলি আগ্রাবাদ চট্টগ্রাম (ইত্যাদি)

খুলনা বিভাগের কিছু কলেজ

বি এল কলেজ ২৭ জুলাই ১৯০২ ভৈরব নদীর তীরে দৌলতপুর খুলনা
সরকারি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, মাগুরা ১৯৪০ মাগুরা
খুলনা সরকারি মহিলা কলেজ জুলাই ১৮, ১৯৪০ খালিসপুর বয়ড়া খুলনা
সরকারী এম. এম. কলেজ ১৯৪১ শাহ আব্দুল করিম রোড খরকি যশোর
সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ ১৯৪৬ রাজারবাগান সাতক্ষীরা সদর সাতক্ষীরা (ইত্যাদি)

বরিশাল বিভাগের কিছু কলেজ

ব্রজমোহন কলেজ ১৮৮৯ বরিশাল
বরিশাল সরকারি মহিলা কলেজ ১৯৫৭ বরিশাল
পটুয়াখালী সরকারী কলেজ ৫ জুন ১৯৫৭ পটুয়াখালী সদর পটুয়াখালী
ভোলা সরকারি কলেজ ১৯৬২ ভোলা চরফ্যশন সড়ক সংলগ্ন যুগিরঘোল ভোলা
সরকারি বরিশাল কলেজ ২ সেপ্টেম্বর ১৯৬৩ কালিবাড়ি রোড বরিশাল
ঝালকাঠি সরকারি কলেজ ১৯৬৪ বরিশাল খুলনা মহাসড় ঝালকাঠি
পটুয়াখালী সরকারী মহিলা কলেজ ৪ জুলাই ১৯৬৬ পটুয়াখালী সদর পটুয়াখালী
সরকারি সৈয়দ হাতেম আলী কলেজ ১৯৬৬ বরিশাল (ইত্যাদি)

সিলেট বিভাগের কিছু কলেজ

মুরারিচাঁদ কলেজ ১৮৯২ টিলাগড় সিলেট
বৃন্দাবন সরকারি কলেজ ১৯৩১ হবিগঞ্জ
সিলেট সরকারি মহিলা কলেজ ১৯৩৯ চোহাট্টা জিন্দাবাজার সিলেট
মদনমোহন কলেজ ২৬ জানুয়ারী ১৯৪০ লামাবাজ সিলেট
সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজ ১৯৪৪ সুনামগঞ্জ
মৌলভীবাজার সরকারি কলেজ ১৯৫৬ মৌলভীবাজার
সিলেট সরকারি কলেজ ১৯৬৪ তামাবিল রোড টিলাগড় সিলেট (ইত্যাদি)

রংপুর বিভাগের কিছু কলেজ

কারমাইকেল কলেজ ১৯১৬ লালবাগ রংপুর
দিনাজপুর সরকারি কলেজ ১৯৪২ পুনর্ভবা নদীর পূর্ব তীরে

দিনাজপুর এর কলেজ সমূহ

গাইবান্ধা সরকারি কলেজ ১৭ আগস্ট ১৯৪৭ গাইবান্ধা
নীলফামারী সরকারি কলেজ ১৯৫৮ নীলফামারী সদর নীলফামারী
ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজ ১৯৫৯ ঠাকুরগাঁও
কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ ১৯৬১ কুড়িগ্রাম
সরকারি বেগম রোকেয়া কলেজ ১৯৬৩ পূর্ব শালবন রংপুর (ইত্যাদি)

ময়মনসিংহ বিভাগ কলেজ সমূহ

আনন্দ মোহন কলেজ, ময়মনসিংহ ১৯০৮ কলেজ ময়মনসিংহ
শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজ ০১ জুলাই ১৯৯৯ শ্যামাচরণ রায় রোড, টাউন হল মোড় সদর ময়মনসিংহ
ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ, মোমেনশাহী ১৯৯৩ ময়মনসিংহ সেনানিবাস সদর ময়মনসিংহ
মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ ১৯৫৯ টাউনহলের বিপরীতে সদর ময়মনসিংহ
নটর ডেম কলেজ, ময়মনসিংহ ২০১৪ বাইপাস সদর ময়মনসিংহ
সরকারি নজরুল কলেজ ১৯৬৭ দরিরামপুর ত্রিশাল ময়মনসিংহ (ইত্যাদি)

শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয় ছাত্র- ছাত্রীদের সঠিক শিক্ষা দেবার জন্য। তেমন ভাবে মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে ও শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়। শিক্ষা একটি জাতীর মেরুদন্ড। মেরুদন্ড ছাড়া যেমন কোন প্রাণি সঠিক ভাবে দাড়াতে পারেনা। তেমন শিক্ষা ছাড়া কোন জাতী উন্নয়ন করতে পারে না। তাই প্রত্যেকের সঠিক শিক্ষা গ্রহণে এগিয়ে আসা প্রয়োজন।

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড

মাদরাসা শিক্ষা অধদিপ্তর এর মাধ্যমে ১৫১৯ টি এবতদোয়ী মাদরাসায় ৪,৫২৯ জন শক্ষিকদরে অনুদান দওয়া হচ্ছে। এই বিপুল সংখ্যক মাদরাসা, শিক্ষার্থী ওশিক্ষকদের প্রশাসনিক এবং একাডেমিক বিষয়ে মনিটরিং এর সার্বিক দায়িত্ব মাদরাসা শিক্ষা অধদিপ্তরের। সকল অধিদপ্তরের প্রশাসনিক অধিক্ষেত্র সমগ্র বাংলাদশ। এমপওিভূক্তকরণ, শিক্ষক এমপওিভূক্ত করণ সহ মাদরাসা শিক্ষার একাডেমিক ও কাঠামোগত উন্নয়নরে ব্যাপারে মন্ত্রণালয়কে পরার্মশ দেয়া এবং প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা অধদিপ্তরের প্রধান কাজ।

কারিগরি শিক্ষা বোর্ড

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার পরিচালিত শিক্ষা মন্ত্রণালয়াধীন কারিগরি ও মাদ্‌রাসা শিক্ষা বিভাগের একটি অধিদপ্তর। কারিগরি শিক্ষার সম্প্রসারণ , মানোন্নয়ন, দক্ষ মানব সম্পদ সৃষ্টিসহ বিভিন্ন লক্ষ্যে ১৯৬০ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। গত অর্ধ শতকে কারিগরি শিক্ষা ও প্রশাসনের বহু শাখা ও প্রশাখার বিস্তার ঘটেছে। অধিদপ্তরের মূল কাজ ৪টি ক)মানব সম্পদ ব্যবস্থাপন, খ)উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনা, গ)একাডেমিক কার্যক্রমের তদারকীকরণ এবং ঘ)কারিগরি শিক্ষা সংশ্লিষ্ট দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে সংযোগ সৃষ্টি করা।

অধিদপ্তরাধীন পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা মোট ১১৯টি। তিনটি স্তরে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালিত হয় ক)সার্টিফিকেট, খ)ডিপ্লোমা ও গ)ডিগ্রী স্তর। সার্টিফিকেট এর পর্যায়ে রয়েছে ৬৪টি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ এবং ১টি ভোকেশনাল টিচার্স ট্রেনিং ইনষ্টিটিউট। ডিপ্লোমা পর্যায় ৪৯টি পলিটেকনিক ইন্সটিটউট ও ডিগ্রী পর্যায় টেকনিক্যাল টিচার্স ট্রেনিং কলেজ-১টি, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ-৪টি সহ অনেক।

শিক্ষাদান এর মহান ব্রত যার কাজ তাকেই শিক্ষক বলা হয়ে থাকে। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।এর শিক্ষাদানের কাজে নিয়োজিতদেরই শিক্ষক বলা হয়। প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকতার কাজে যারা আছেন তাদেরকে শিক্ষক বলা হয়। কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা আছেন তাদের অধ্যাপক বলা হয়ে থাকে। বলা হয় শিক্ষক জাতি গঠনের কারিগর। একজন আদর্শ শিক্ষক পারেন তার অনুসারী দের জ্ঞান এবং ন্যায় দীক্ষা দিতে। শিক্ষার্থীদের মানবতাবোধ কে জাগ্রত করতে। ও একজন শিক্ষক কেবল পাঠদান কে সার্থকই করে তোলেন না পাশাপাশি দেশের উন্নয়নকে ত্বরাণ্বিত করে। স্বীয় জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করে। এবং তাদেরকে দেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলে।

বিদ্যালয়ে পাঠদান এবং বিদ্যার্জনে যা ব্যবহৃত হয়

ব্ল্যাকবোর্ড-চক-ডাস্টার বা মোছনী
পাঠ্যবই
খাতা-কলম-পেন্সিল
বেঞ্চ-চেয়ার-টেবিল
অবশ্য এসব অনুষঙ্গ ছাড়াও কেবলমাত্র মুখে মুখে অনেক অনানুষ্ঠানিক বিদ্যালয় পরিচালিত হতেও দেখা যায়। সেই বিদ্যালয়গুলিতে সঠিকভাবে পরাশুনো হয় না। তাই বিদ্যালয়গুলিতে সঠিক পাঠক্রমের অভাব রয়েছে ।

অনলাইন বিদ্যালয়

ইন্টারনেটভিত্তিক আধুনিক বিশ্বে অনলাইনে ইন্টারনেটের মাধ্যমে পাঠদান। বিদ্যার্জনের উপায়কে অনলাইন বিদ্যালয় হিসেবে গণ্য করা হয়। অনেক শিক্ষাসহায়ক প্রকল্প আছে যারা অনলাইনেই পাঠদান পরিচালনা করে। তারা পাঠসম্পন্ন হলে সনদ প্রদান করে।

গত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির কিছু তথ্য

সাড়ে ৫৭ হাজার শিক্ষক ও কর্মচারী নিয়োগ হচ্ছে। আগামী বছরের শুরু থেকে সারা দেশে সাধারণ ধারার সব সরকারি ও বেসরকারি স্কুলগুলোতে বৃত্তিমূলক ও প্রাক বৃত্তিমূলক কোর্স চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। জানুয়ারি মাসের শুরু থেকে ১৪ হাজারের বেশি সরকারি ও এমপি ভুক্ত স্কুলে কার্যক্রম শুরুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এজন্য সাড়ে ৫৭ হাজার শিক্ষক ও কর্মচারী নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আগামী জানুয়ারির আগেই শিক্ষক ও কর্মচারী নিয়োগ পাবে।

এসব শিক্ষক ও কর্মচারীর নিয়োগ হিসেব-নিকেষ শুরু করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়৷ মন্ত্রণালয় সূত্র দৈনিক শিক্ষা ডটকমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আগামী বছরের শুরু থেকেই সব সরকারি ও এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণিতে প্রাক বৃত্তিমূলক কোর্স এবং নবম ও দশম শ্রেণিতে বৃত্তিমূলক কোর্স চালু করা হচ্ছে। প্রায় ৬৮০ টি সরকারি মাধ্যমিক স্কুল ও ১৩ হাজার ২০০ টি এমপিওভুক্ত স্কুলের এসব শিক্ষক – কর্মচারী নিয়োগ করা হবে।

১৪ হাজারের বেশি স্কুলে ২ জন করে ট্রেড ইন্সট্রাক্টর ও দুইজন করে ল্যাব অ্যাসিস্টেন্ট নিয়োগ দেয়া হবে। সে হিসেবে ২৮ হাজার সাতশ’র বেশি ট্রেড ইন্সট্রাক্টর এবং ২৮ হাজার সাতশ নিয়োগ ল্যাব অ্যাসিস্টেন্ট আগামী বছর জানুয়ারি মাসের আগেই নিয়োগ দেয়া হবে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এই চাকরির খবর প্রকাশ পেয়ে থাকে। বিদ্যালয়ে ফুল টাইম বা পার টাইম। উল্লেখ্য এখানে যতগুলো শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির খবর আছে প্রায়সংখ্যক বিদ্যালয়গুলো এম.পি.ও ভুক্ত।

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সামঞ্জস্য

বর্তমানে অনেকে চাকরি পাওয়ার জন্য বিভিন্ন খবর দেখে থাকে তাদের মধ্যে সাপ্তাহিক চাকরির পত্রিকা ২০২২ অন্যতম। সাপ্তাহিক ভাবে সরকারি বেসরকারি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ পাবেন যেমন সেনাবাহিনী, পুলিশ, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, বিভিন্ন ব্যাংকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ইত্যাদি পাবেন এই সাপ্তাহিক চাকরির খবর পত্রিকা ২০২২ থেকে। প্রতি শুক্রবার সাপ্তাহিক চাকরির পত্রিকা প্রকাশ হয়ে থাকে। চাকরি প্রত্যাশিদের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পত্রিকা। এই পত্রিকায় অনেক চাকরির নতুন নতুন খবর প্রকাশিত হয়ে থাকে সরকারি যেমন: সেনাবাহিনী, পুলিশ, নৌবাহিনী, সরকারকৃত পরিচালিত কোনো প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি। বেসরকারি চাকরির খবর যেমন: কোনো বেক্তির মালিকানা প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি।

বিভিন্ন চাকরি নিউজ পেপার এ সকল তথ্য একত্রে প্রকাশ করে। শুক্রবারের চাকরির ডাক পত্রিকায় প্রকাশিত হয় সকল চাকরির খবর। বাংলাদেশের অনেক বেকার লোকেরা এই সংবাদপত্র পাওয়ার জন্য সমগ্র সপ্তাহ অপেক্ষা করে। এই চাকরির প্রত্রিকা পড়লে সপ্তাহের সকল চলমান চাকরির সার্কুলার সম্পর্কে জানা যায়। সরকারি চাকরির খবর ও বেসরকারী সহ সকল চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পাওয়া যায়। যে সকল জনপ্রিয় চাকরির পত্রিকার রয়েছে তার মধ্যে চাকরির খবর, প্রথম আলো চাকরির খবর, সাপ্তাহিক চাকরির ও বিভিন্ন অনলাইন খবর রয়েছে। যেমন: প্রথম আলো চাকরির খবর বাংলাদেশের জনপ্রিয় পত্রিকা গুলোর মধ্যে একটি প্রথম আলো পত্রিকা চাকরির খবর প্রথম আলো চাকরির বিজ্ঞপ্তি বেশিজনপ্রিয়। প্রায় প্রতি দিন গুগলে প্রথম আলো চাকরির খবর প্রথম আলো পত্রিকা চাকরির খবর সার্চ দিচ্ছে প্রথম আলো চাকরির খবরের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা বহন করে।

যে সকল সেবা পাবেন

প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, dpe.teletalk.com.bd job circular 2022, pre primary job circular 2022, primary school peon job circular 2022, primary head teacher job circular 2022, প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২2, primary school teacher salary scale, primary job circular 2022, primary school teacher exam question, প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, dpe job circular 2022, dphe.teletalk.com.bd job circular 2022, primary office assistant circular 2022, প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, primary assistant teacher salary scale, e job circular 2022, প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২। bd.teletalk.com job circular 2022, primary exam date 2022, প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ ২০২২ সিলেবাস, প্রাইমারি পিয়ন নিয়োগ ২০২২, প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ প্রশ্ন, শিক্ষা অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ ২০২২, প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ গাইড pdf, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ যোগ্যতা, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা ২০২২, প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন, প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ ২০২২ পরীক্ষার ফলাফল।

চাকরির খবর বর্তমানে অনেকেই খোঁজ করে যাচ্ছেন তাই আমাদের সাইটে চাকরির খবর প্রকাশ করে থাকি নিয়মিত। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, অধিদপ্তর, কমিশন, কর্তৃপক্ষ,বিভাগ থেকে সকল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়। বিভিন্ন কোম্পানি, এনজিও, ফাউন্ডেশনের নিয়োগ সার্কুলার ও প্রকাশ হয়ে থাকে। সরকারি ও কোম্পানির জব সার্কুলার নিয়ে সারা সপ্তাহের চাকরির খবর একত্রে সাপ্তাহিক চাকরির পত্রিকা ২০২২ প্রকাশ পায়। চাকরি প্রত্যাশিদের খুবই দরকারি একটি পত্রিকা একবারে সকল সার্কুলার পেয়ে যাওয়। বাংলাদেশের সকল চাকরির পত্রিকা ও নতুন নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।