ট্যাকসেস আপীলাত ট্রাইবুনাল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩

ট্যাকসেস আপীলাত ট্রাইবুনাল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ প্রকাশ করা হয়েছে। ট্যাকসেস আপীলাত ট্রাইবুনাল আয়কর বিষয়ে ফ্যাটচুয়াল পয়েন্ট এ সর্বোচ্চ কোয়াসি জুডিশিয়াল কোর্ট। ট্রাইবুনাল এর রায়ের বিরুদ্ধে মহামান্য হাইকোর্টে রেফারেন্স দায়ের করা যায়। আপীলাত যুগ্ম/অতিঃ কর কমিশনার ও কর কমিশনার এর রায়ের বিরুদ্ধে সংক্ষুদ্ধ করদাতা অথবা ডিসিটি ট্যাকসেস আপীলাত ট্রাইবুনালে আপীল মামলা দায়ের করতে পারেন। অর্থ মন্ত্রণালয় এর অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ অধীনে প্রতিষ্ঠিত ট্যাকসেস আপীলাত ট্রাইবুনাল আয়কর অধ্যাদেশের সংশ্লিষ্ট প্রভিশন এবং নিজস্ব নিয়ম কানুন দ্বারা পরিচালিত একটি স্বাধীন সত্ত্বা। আরও নতুন সরকারি চাকরির খবর দেখুন www.bdjobsedu.com থেকে।

তদাণীন্তর পাকিস্তান এর করাচীতে প্রতিষ্ঠিত ট্যাকসেস আপীলাত ট্রাইবুনাল একটি বেঞ্চ ১৯৫৫ সালে ঢাকায় প্রতিষ্ঠা করা হয়। স্বাধীনতার পরে ১৯৭২ সালে ৩টি বেঞ্চ নিয়ে ট্যাকসেস আপীলাত ট্রাইবুনাল প্রতিষ্ঠা করা হয়। বর্তমানে ট্যাকসেস আপীলাত ট্রাইবুনালে ৭টি দ্বৈত বেঞ্চ রয়েছে। তার মধ্যে ৫টি ঢাকায় ও ১টি চট্টগ্রামে, ১টি খুলনায় এবং ১টি রংপুরে অবস্থিত। প্রত্যেকটি দ্বৈত বেঞ্চ ২ জন সদস্য নিয়ে গঠিত। তারা যৌথভাবে রায় প্রদান করে। ট্যাকসেস আপীলাত ট্রাইবুনাল এর প্রেসিডেন্ট হিসাবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের একজন সদস্যকে সরকার নিয়োগ প্রদান করেন। ট্যাকসেস আপীলাত ট্রাইবুনাল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ দেখে আবেদন করুন।

ট্যাকসেস আপীলাত ট্রাইবুনাল নিয়োগ ২০২৩

  • সময়সীমাঃ ৩১ মার্চ ২০২৩
  • পদ সংখ্যাঃ ১০ টি
  • অনলাইনে আবেদন করুন নিচে থেকে

ট্যাকসেস আপীলাত ট্রাইবুনাল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩

অনলাইনে আবেদন করুন আবেদন শুরু হবে- ০১ মার্চ ২০২৩

নতুন চাকরির খবর সমূহ

ট্যাকসেস আপীলাত ট্রাইবুনাল চাকরি ২০২৩

ট্রাইবুনাল এর সদস্য হিসাবে সাধারণতঃ কর কমিশনারগণকে নিয়োগ প্রদান করা হয়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের বর্তমান/অবসরপ্রাপ্ত সদস্য, চার্টার একাউনটেন্ট, কস্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট একাউনটেন্ট, অবসর প্রাপ্ত কর কমিশনার, অবসর প্রাপ্ত/বর্তমান জেলা জজ, এভভোকেট/ ইনকামট্যাক্স প্র্যাকটিশনার সরকার ট্রাইবুনালের সদস্য হিসেবে নিয়োগ প্রদান করতে পারেন।

ট্যাকসেস আপীলাত ট্রাইবুনাল এর দ্বৈত বেঞ্চসমূহ মামলার শুনানী গ্রহনান্তে রায় প্রদান করে থাকে। প্রত্যেকটি দ্বৈত বেঞ্চ ২ জন সদস্য নিয়ে গঠিত যেকোন বিষয়ে মতদ্বৈততা ঘটলে প্রেসিডেন্ট অন্য এক বা একাধিক সদস্যকে উক্ত মামলার শুনানী গ্রহণ এবং নিষ্পত্তির জন্য নির্দেশ দিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে মামলাটি নিষ্পত্তি করা হয়।মলা নিস্পত্তি করা। আরও নুতন সরকারি চাকরির খবর ইংরেজীতে দেখুন en.bdjobsedu.com এ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
error: লেখা কপি করা যাবেনা !!