বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট নিয়োগ ২০২১
বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২১ প্রকাশ করা হয়েছে। বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত গবেষণা প্রতিষ্ঠান। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর সুযোগ্য নেতৃত্ব এর কারণে ত্বরান্বিত গম গবেষণা কর্মসূচীর মাধ্যমে দেশে গম গবেষণা কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৭৫ সালে সমাপ্ত হয়। ১৯৮৪ সালে দিনাজপুরে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এর অধীনে গম গবেষণা কেন্দ্র স্থাপিত হয়। বিগত ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮ তারিখে তৎকালীণ এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিনাজপুরে এক জনসভায় গম গবেষণা কেন্দ্র পূর্ণাঙ্গ ইনস্টিটিউট উন্নীতকরণ এর প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন। বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখে আবেদন করুন।
বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট নিয়োগ ২০২১
- সময়সীমাঃ ৩১ মে ২০২১
- পদ সংখ্যাঃ ১১৯ টি
- অনলাইনে আবেদন করুন নিচে থেকে

অনলাইনে আবেদন করুন
আর মাত্র ৪ দিন সময় আছে আজই আবেদন করুন
জনপ্রিয় চাকরির খবর সমূহ
Bangladesh Wheat and Maize Research Institute
গম ও ভুট্টার উৎপাদন বৃদ্ধি ও বিষয় এর উপর গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করার মূল লক্ষ্যকে সামনে রেখে “বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট আইন, ২০১৭” মহান জাতীয় সংসদে পাশ এর মাধ্যমে ইনস্টিটিউটটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। প্রধান কার্যালয় দিনাজপুর জেলা সদর উপজেলার নশিপুর এ অবস্থিত। ১ জন মহাপরিচালক প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। প্রধান কার্যালয় থেকে দেবীগঞ্জ, পঞ্চগড়, জামালপুর, জয়দেবপুর, হাটহাজারী, ঠাকুরগাঁও, রাজশাহী, যশোর, ইত্যাদি কেন্দ্র/উপকেন্দ্রে গম ও ভুট্টার গবেষণা কর্মসূচী বাস্তবায়ন করা হয়। আমাদের বিডি জবস এডু সাইটে আরও নতুন চাকরির খবর দেখুন।
প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন এর লক্ষ্যে জুলাই ১৯৯৯ থেকে জুন ২০০৭ খ্রি. মেয়াদ কালে “গম গবেষণা কেন্দ্রকে গম গবেষণা ইনস্টিটিউট উন্নীতকরণ এর লক্ষ্যে ব্রিজিং প্রকল্প” বাস্তবায়িত হয়। ২০০৬ সালে গম ফসল সাথে ভুট্টাকে যুক্ত করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ৮ জুন ২০১৪ সালে তারিখে আন্ত:মন্ত্রণালয় সভায় কৃষি মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রস্তুতকৃত “বাংলাদেশ গমে এবং ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট আইন ২০১৬ খসড়া চূড়ান্ত করা হয় ও ৩১ অক্টোবর ২০১৬খ্রি. তারিখে মন্ত্রীসভায় আইনটি চূড়ান্ত অনুমোদন লাভ করে। একজন মহাপরিচালক প্রতিষ্ঠান এর প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মহাপরিচালক ৩ টি উইং গবেষণা, প্রশাসন এবং অর্থ, প্রশিক্ষণ ও পরিকল্পনা প্রযুক্তি হস্তান্তর-এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা করেন। প্রতিষ্ঠানটির অধীন ৫টি আঞ্চলিক কেন্দ্র, ২টি বীজ উৎপাদন কেন্দ্র, ১৪ টি বিভাগ এবং ১০টি শাখা রয়েছে।
কর্মসূচি
- গম ও ভুট্টার উন্নয়ন ও উৎপাদন সংক্রান্ত বিষয়ে নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন; ইনস্টিটিউটের কর্ম পরিকল্পনা প্রণয়ন
- গম ও ভুট্টা উৎপাদনের উপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিরুপণ এবং এতদ্সংক্রান্ত গবেষণা কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন
- ইনস্টিটিউট কর্তৃক উদ্ভাবিত প্রযুক্তি এবং উদ্ভিদ জাতের মেধাস্বত্ব নিশ্চিতকরণ
- সরকার কর্তৃক সময় সময় প্রদত্ত নির্দেশনা সাপেক্ষে, উহার উপর অর্পিত অন্যান্য দায়িত্ব পালন এবং প্রয়োজনীয় অন্য যে কোন কার্য সম্পাদন।
- জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থা ও সংগঠনসমূহের সহযোগিতায় গবেষণা কর্মসূচি গ্রহণ
- গম ও ভুট্টার উন্নয়ন ও উৎপাদন সংশ্লিষ্ট বিষয়ে মৌলিক ও ফলিত বিষয়ে মৌলিক ও ফলিত গবেষণা পরিচালনা ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন
- প্রজনন ও মানসম্মত উচ্চ ফলনশীল গম ও ভুট্টা বীজ উৎপাদন, প্রদর্শনী ও সম্প্রসারণের জন্য বিতরণ
- গম ও ভুট্টা সংক্রান্ত পুস্তিকা, মনোগ্রাম, বুলেটিন ও গবেষণা সংক্রান্ত ও অন্যান্য তথ্য প্রকাশ
- স্নাতকোত্তর গবেষণার সুবিধা প্রদান
- গম ও ভুট্টার গবেষণা এবং সাম্প্রতিক উন্নয়নের সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করার ও উক্ত বিষয়ক সমস্যার উপর দেশি এবং বিদেশি প্রতিষ্ঠান এর বিশেষজ্ঞদের অংশগ্রহনে সেমিনার, সিম্পোজিয়াম কর্মশালার আয়োজন
- গবেষণার জন্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত গবেষণাগার, খামার ও অবকাঠামো স্থাপন
- জার্মপ্লাজম সংগ্রহ ও সংরক্ষণের সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি
- গম ও ভুট্টা উৎপাদনদক্ষতার সাথে সম্পন্ন করার নিমিত্তে কৃষকদের প্রয়োজনীয় তথ্যসরবরাহ এবং প্রশিক্ষণ প্রদান