চাঁদপুর জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয় নিয়োগ ২০২১

চাঁদপুর জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২১ প্রকাশ করা হয়েছে। বার ভূঁইয়াদের আমলে চাঁদপুর অঞ্চল বিক্রমপুর এর জমিদার চাঁদরায়ের দখলে ছিল। এ অঞ্চলে তিনি একটি শাসনকেন্দ্র স্থাপন করেছিলেন। ঐতিহাসিক জে এম সেনগুপ্তের মতে, চাঁদরায়ের নাম অনুসারে অঞ্চল এর নাম হয়েছে চাঁদপুর অন্যমতে, চাঁদপুর শহর (কোড়ালিয়া) পুরিন্দপুর মহল্লার চাঁদ ফকির নাম অনুসারে এই অঞ্চলের নাম চাঁদপুর। কারো মতে, শাহ আহমেদ চাঁদ নামে একজন প্রশাসক দিল্লী থেকে এখানে এসে একটি নদী বন্দর স্থাপন করেছিলেন।

তার নামা অনুযায়ি নাম করা হয়েছে চাঁদপুর। এইচপিএনএসডিপি সার্ভিস ডেলিভারি অগ্রাধিকার চিহ্নিত করে পরিবার পরিকল্পনা সেবার সম্প্রসারণ, প্রথম জন্মের আগে ও পরে পরিবার পরিকল্পনার ব্যবহার বৃদ্ধি এবং প্রবর্তন এবং গর্ভনিরোধের দীর্ঘ অভিনয় এবং স্থায়ী পদ্ধতি (এলএপিএম) এর প্রচার এবং ব্যবহার। নতুন জব সার্কুলার দেখুন www.bdjobsedu.com থেকে। আজই আবেদন করুন চাঁদপুর জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২১ দেখে।

চাঁদপুর জেলা পরিবার পরিকল্পনা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২১

• আবেদন শেষঃ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
• পদসংখ্যাঃ বিজ্ঞপ্তি দেখুন
• লিখিত আবেদন করুন

জনপ্রিয় চাকরির খবর সমূহ

Chandpur District Family Planning Office job Circular 2021

চাঁদপুর জেলা এর অর্থনীতি মূলত কৃষিনির্ভর। নদী তীরবর্তী এলাকা বলে প্রায় ৩০% মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মৎস্য শিল্প এর সাথে জড়িত। এছাড়াও উল্লেখযোগ্যভাবে অনেক ব্যবসায়ী বিদ্যমান। জেলা সদরে অনেক মাছের আড়ত রয়েছে, যা জেলার অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। চাঁদপুর সদর উপজেলার বাবুরহাটে বড়বড় বহু শিল্পকারখানা রয়েছে। এই জায়গাটিকে সরকার বিসিক শিল্প নগরী ঘোষণা করে। এই এলাকাটি শুধু চাঁদপুর এর নয় পুরো বাংলাদেশ এর অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প নগরী। মেঘনার ভাঙ্গনে প্রতি বছর চাঁদপুর এর জেলার আয়তন কমে যায়। প্রতি বর্ষায় পানিতে ডুবে যায়, ফলে বর্ষাকালে চাঁদপুর মাছের মাতৃভূমি হয়ে যায়। জেলার প্রধান পাট, গম, শস্য ধান, আখ। রপ্তানী পণ্য এর মধ্যে রয়েছে নারিকেল, ইলিশ মাছ, সবুজ শাক-সবজি, চিংড়ি, আলু, বিসিক নগরীর তৈরি পোশাক শিল্প ইত্যাদি।

চাঁদপুরের ভূতাত্ত্বিক গঠন প্লিওস্টোসিন এবং হলোসিন যুগে ঘটেছিল। চাঁদপুরের ভৌগোলিক ইতিহাস পাওয়া গেল পূর্ব-ভারতীয় দেশ-পেরগুইটারের মানচিত্রে। মানচিত্রে, বাংলাদেশের দক্ষিণে, সাগরনুপার, উত্তর প্রাগজ্যোতিষ এবং পাহাড়ের পাশে পূর্ব সমতলভূমি ‘কিরাত’ নামে পরিচিত ছিল। তৎকালীন লাল নদী (আজকের ব্রহ্মপুত্র) জলের পলি মাটি ‘কিরাত’ গঠনে অবদান রেখেছিল এবং কুমিল্লা ছিল এটা। অর্থাৎ চাঁদপুর ছিল ‘কিরাত’ -এর অধীনে। অনুমান করা হয় যে চাঁদপুর এবং নোয়াখালীর পশ্চিম অংশ ‘শ্রীক্ষেত্রের অধীনে ছিল।’ ১৫৬০ সালে জিন ডি ব্রোসের মানচিত্রে নদীর তীরে ‘ট্রুপো’ দেখানো হয়েছিল। এই ‘ট্রপো’ আসলে ছিল ত্রিপুরা বা কুমিল্লা অঞ্চল।