নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ প্রকাশ করা হয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশের মতো বাংলাদেশে বেড়েছে নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা। বেড়েছে যৌন হয়রানি, ধর্ষণসহ, অপহরণ এর ঘটনা। এগুলোর মধ্যে কিছু ঘটনা প্রকাশিত বেশির ভাগ ঘটনা ধামাচাপা পড়ে যায় লোকলজ্জার কারণে। এসব ঘটনায় নির্যাতিতদের আইনি সুবিধার্থে ২০০০ সালে সরকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন তৈরি করা হয়। আইনকে ২০১৩ সালে সংশোধন করে আরো কঠোর করা হয়। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ দেখে আবেদন করুন। আরও নতুন নতুন সরকারি চাকরির খবর দেখুন www.bdjobsedu.com থেকে।
Female and Child Abuse Crackdown Tribunal Job Circular 2023 www.pirojpur.gov.bd-এ একটি নতুন চাকরির শূন্যপদ প্রকাশ করেছে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল চাকরির ক্যারিয়ার বাংলাদেশের সেরা চাকরি। শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের চাকরির ফলাফল, আসন পরিকল্পনা, পরীক্ষার প্রশ্নের সমাধান এবং নির্দেশাবলীও প্রয়োগ করুন। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। আবেদন করতে পারলে শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আজ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আপনি যদি বাংলাদেশে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ আগ্রহী হন, তাহলে এটি সেরা সরকারি চাকরি হতে পারে। অনুগ্রহ করে অফিসের চাকরির সার্কুলারের সম্পূর্ণ বিবরণ দেখুন। শুধুমাত্র যোগ্যরাই শেষ তারিখের আগে এই নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ আবেদন করতে পারবেন। সার্কুলার ইমেজ ফাইল সব ধরনের তথ্য প্রদান করা হল নিচে।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল নিয়োগ ২০২৩
- সময়সীমাঃ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
- পদ সংখ্যাঃ বিজ্ঞপ্তি দেখুন
- আবেদন ফরম ডাউনলোড করুন
নতুন চাকরির খবর সমূহ
- সাপ্তাহিক চাকরির খবর পত্রিকা ০৯ আগস্ট ২০২৪ | chakrir khobor
- চাকরির ডাক পত্রিকা প্রকাশ ০৯ আগস্ট ২০২৪ | Chakrir dak
- প্রথম আলো চাকরির খবর চাকরি বাকরি পত্রিকা ০৯ আগস্ট ২০২৪
- চাকরির বিজ্ঞাপন সাপ্তাহিক পত্রিকা ০৯ আগস্ট ২০২৪
- সাপ্তাহিক চাকরির সংবাদ পত্রিকা ০৯ আগস্ট ২০২৪ | Songbad
Female and Child Abuse Crackdown Tribunal Job Circular 2023
বাংলাদেশ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ সংশোধিত ২০১৩ অনুযায়ী যেসব অপরাধ এই আইনের অন্তর্ভুক্ত তা হলো- দহনকারী বা ক্ষয়কারী, নারী পাচার, শিশু পাচার, নারী ও শিশু অপহরণ, মুক্তিপণ আদায়, নারীর আত্মহত্যায় প্ররোচনা, ধর্ষণ, ধর্ষণজনিত কারণে মৃত্যু, যৌন নিপীড়ন, যৌতুকের জন্য মৃত্যু ঘটানো, ভিক্ষাবৃত্তি ইত্যাদির উদ্দেশ্যে শিশুকে অঙ্গহানি, ধর্ষণ এর ফলে জন্মলাভকারী শিশু সংক্রান্ত বিধান।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল চাকরির সার্কুলার ২০২৩
যে কোনো ঘটনার শিকার হলে আপনার পার্শ্ববর্তী থানায় গিয়ে বিষয়টি জানান। বিষয়টি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এজাহার হিসেবে গণ্য করলে তিনি ঘটনাটি প্রাথমিক তথ্য বিবরণী ফরমে লিপিবদ্ধ করবেন। পরে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট এখতিয়ার সম্পন্ন হাকিম আদালতে প্রেরণ করবেন। এখতিয়ারাধীন হাকিম গ্রহণ করলে ওই মামলার প্রতিবেদন প্রদান করার জন্য একটি তারিখ ধার্য করবেন। ও পরবর্তী সময়ে মামলাটির পুলিশ প্রতিবেদন প্রাপ্তি সাপেক্ষে উপযুক্ত আদালত তথা নারী ও শিশু নির্যাতন অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালে পাঠাবেন। পরে নারী ও শিশু নির্যাতন অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল মামলাটি বিচার এর জন্য সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ ধার্য করলে সেই তারিখে মামলাটির বাদী এবং অভিযুক্তকে আদালত এর সামনে হাজির হয়ে সাক্ষ্য দিতে হবে এবং মামলার পরবর্তী কার্যক্রম চলতে থাকবে।
আদালতে মামলা
কোনো কারণে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) যদি অভিযোগটি গ্রহণে অসম্মতি প্রকাশ করে তাহলে থানায় কারণ উল্লেখ করে মামলাটি গ্রহণ করা হয়নি মর্মে আবেদনপত্র নিয়ে সরাসরি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করা যাবে। এ ক্ষেত্রে মামলাকারী ব্যক্তি প্রথমে নারী ও শিশু নির্যাতন অপরাধ দমনে নিযুক্ত নারী ও শিশু পাবলিক প্রসিকিউটর এর কাছে প্রত্যয়ন ও সত্যায়িত করে মামলা করতে হবে। এছাড়া আবেদনটি বিচারক এর সামনে হাজির করার সময় অভিযুক্তকে আদালতে উপস্থিত হয়ে জবানবন্দী দিয়ে মামলা করতে হবে। আদালত অভিযুক্তের জবানবন্দি শোনার পর মামলাটি আমলে নিয়ে পরবর্তী কার্যক্রম চালাবেন।